Wellcome to National Portal
জীবন বীমা কর্পোরেশন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st জানুয়ারি ২০২৪

হজ্জ্ব বীমা (লাভসহ) (টেবিল-৬৫)

ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের মধ্যে হজ্জ্ব অন্যতম। হজ্জ্ব এমন একটি ইবাদত যা আর্থিক ও শারিরীক সামর্থবান মুসলমানদের জন্য আল্লাহ-পাক ফরজ ঘোষণা করেছেন। কুরআন মজীদে এই ফরজ বিধানের আলোচনা করা হয়েছে এভাবে-  আর মানুষের উপর আল্লাহ্ তা’আলা আনহুর বিধান হলো, যে ব্যক্তিরই এ ঘর পর্যন্ত পৌঁছার সামর্থ থাকবে, সে যেন এ ঘরের হজ্ব আদায় করে।” (আল কোরআন: ৩:৯৭)। উক্ত আয়াতে কারীমাতে আল্লাহ তা’আলা সে সব লোকদের উপর হজ্জ্ব ফরজ করে দিয়েছেন যারা আর্থিকভাবে স্বচ্ছল এবং আল্লাহর ঘর পর্যন্ত পৌঁছার সক্ষমতা রাখে। কুরআন মজীদে আল্লাহ তা’আলা আরো ইরশাদ করেন, “আল্লাহ্  তালার (সন্তুষ্টির) জন্য হজ্ব ও ওমরাহ সম্পন্ন করো।” (আল কোরআন: ২: ১৯৬)।

 

যাদের জন্য উপযোগী

ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ যারা বিভিন্ন পেশায় জড়িত যথা: চাকুরীজীবী, প্রবাসীগণ, ব্যবসায়ীগণ,  অথবা অন্যান্য পেশাজীবি যারা হজ্জ্ব করার উদ্দেশ্যে সঞ্চয় করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য জীবন বীমা কর্পোরেশন চালু করেছেন হজ্জ্ব বীমা। এ পরিকল্পনায় মেয়াদ শেষে বীমাকৃত অর্থ (বোনাসসহ) প্রদান করা হবে। যা দ্বারা বীমাগ্রাহক পবিত্র হজ্জ্ব , ওমরাহ পালন করা ছাড়াও অন্য যে কোন প্রয়োজন মিটাতে পারবেন।

 

বৈশিষ্ট্যাবলী/সুবিধাবলী

  • সর্বোচ্চ বীমা অংক  ২৫,০০,০০০/- (পঁচিশ লাখ) টাকা।
  • প্রবেশকালীন বয়স সর্বনিম্ন ১৮ বছর ও সর্বোচ্চ ৫৫ বছর।
  • প্রিমিয়াম পরিশোধ পদ্ধতি: ষান্মাসিক ও বার্ষিক।
  • মেয়াদ: ১০, ১২, ১৫, ১৬ ও ২০ বছর।
  • মেয়াদপূর্তীকালীন সর্বোচ্চ বয়স ৬৫ বছর।
  • এ পরিকল্পনায় মেয়াদ শেষে বীমাকৃত অর্থ (বোনাসসহ) প্রদান করা হবে। প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে বীমাগ্রাহক পবিত্র হজ্জ্ব, ওমরাহ পালন করা ছাড়াও অন্য যে কোন প্রয়োজন মিটাতে পারবেন।
  • বীমার মেয়াদের মধ্যে বীমাগ্রাহক মৃত্যুবরণ করলে বীমাকৃত অর্থ অর্জিত বোনাসসহ মনোনীতককে প্রদান করা হবে।
  • বীমা অঙ্ক ও প্রিমিয়াম প্রদান পদ্ধতির উপর কোন রিবেট প্রদান করা হবে না।
  • প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যাবে।
  • এই বীমায় সমর্পণ ও ঋণ গ্রহণ করা যাবে।
  • এই বীমার সঙ্গে অতিরিক্ত সুবিধার বীমা (Supplementary Benefit) গ্রহণ করা যাবে।
  • মরণোত্তর দাবীর টাকা আয়করমুক্ত।